إعدادات العرض
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে সব নারীর সাথে সম্পর্কচ্ছেদের কথা প্রকাশ করেছেন- যারা চিৎকার…
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে সব নারীর সাথে সম্পর্কচ্ছেদের কথা প্রকাশ করেছেন- যারা চিৎকার করে ক্রন্দন করে, যারা মস্তক মুন্ডন করে এবং যারা জামা কাপড় ছিন্ন করে।
আবূ বুরদাহ ইবনু আবূ মূসা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবূ মূসা আশ‘আরী রাদিয়াল্লাহু আনহু কঠিন রোগে আক্রান্ত হলেন। এমনকি তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়লেন। তখন তাঁর মাথা তাঁর পরিবারভুক্ত কোন এক মহিলার কোলে ছিল। তিনি তাকে কোন জবাব দিতে পারছিলেন না। জ্ঞান ফিরে পেলে তিনি বললেন, সে সব লোকের সঙ্গে আমি সম্পর্ক রাখি না যাদের সাথে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে সব নারীর সাথে সম্পর্কচ্ছেদের কথা প্রকাশ করেছেন- যারা চিৎকার করে ক্রন্দন করে, যারা মস্তক মুন্ডন করে এবং যারা জামা কাপড় ছিন্ন করে।
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी ئۇيغۇرچە Hausa Português Kurdî සිංහල Kiswahili Tiếng Việt অসমীয়া ગુજરાતી Nederlands മലയാളം Română Magyar ქართული ಕನ್ನಡ Moore Svenska Македонски ไทย తెలుగు Українська मराठी ਪੰਜਾਬੀ دری አማርኛ Malagasyالشرح
আবু বুরদাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন যে, তাঁর পিতা আবু মুসা আল-আশ'আরী রাদিয়াল্লাহু রাদিয়াল্লাহু আনহু গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তখন তাঁর মাথা তাঁর পরিবারের একজন মহিলার কোলে ছিল, তাই সে চিৎকার করে তার জন্য শোক প্রকাশ করল, কিন্তু সে অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার কারণে তার কথার উত্তর দিতে পারল না। যখন তার জ্ঞান ফিরে এলো, তখন সে বলল: আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম যার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করেছেন, আমিও তার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করলাম। তিনি সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কচ্ছেদ করেছেন: আল-সালিকা: বিপদের সময় চিৎকারকারী নারী। আল-হালিকা: বিপদের সময় চুল মুন্ডনকারী নারী। আর শাক্কা (الشاقة): যে নারী মুসীবাতের সময় তার কাপড় ছিঁড়ে ফেলে। কারণ এগুলো জাহিলি যুগের বিষয়, বরং বিপদের সময় ধৈর্য ধরার এবং আল্লাহর কাছ থেকে প্রতিদান আশা করার আদেশ করা হয়েছে।فوائد الحديث
বিপদের সময় কাপড় ছিঁড়ে ফেলা, চুল কামানো এবং উচ্চস্বরে আওয়াজ করা নিষিদ্ধ, কারণ এগুলো বড় পাপ।
বিলাপ বা উচ্চস্বরে আওয়াজ না করে দুঃখ এবং কান্না করা হারাম নয়, কারণ এটি আল্লাহর সিদ্ধান্তের প্রতি ধৈর্য ধরার বিপরীত না, বরং এটি রহমত।
কথা বা কাজের মাধ্যমে আল্লাহর কষ্টকর তাকদীরের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করা হারাম।
মুসিবতের সময় ধৈর্য ধারন ওয়াজিব।