إعدادات العرض
1- “যে সমস্ত লোক কোন দরবারে বসেছে অথচ তারা আল্লাহ তা’আলার যিকর করেনি এবং তাদের নবীর প্রতি দরূদও পড়েনি, তারা বিপদগ্রস্ত ও আশাহত হবে। আল্লাহ তা’আলা চাইলে তাদেরকে শাস্তিও দিতে পারেন কিংবা মাফও করতে পারেন”।
2- আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম অল্প শব্দে বহুল অর্থবোধক দো‘আ পছন্দ করতেন এবং তা ছাড়া অন্য দো‘আ পরিহার করতেন।
3- “তোমরা বাতাসকে গালি দিয়ো না, যখন তোমরা অপছন্দ কিছু দেখ, তখন বলো: হে আল্লাহ, তোমার নিকট এই বাতাস ও তার ভেতরে থাকা কল্যাণ এবং তাকে যে নির্দেশ করা হয়েছে, তার কল্যাণ প্রার্থনা করি আর তোমার নিকট এই বাতাস ও তার ভেতরে থাকা অনিষ্ট এবং তাকে যে নির্দেশ করা হয়েছে, তার অনিষ্ট থেকে পানাহ চাই।”
4- তোমাদের কেউ যেন না বলে: 'হে আল্লাহ, তুমি যদি চাও আমাকে ক্ষমা করো, যদি চাও আমার প্রতি দয়া করো, যদি চাও আমাকে রিযিক দাও।' তার উচিত তার অনুরোধটি দৃঢ়ভাবে উপস্থাপন করা। কারণ তিনি যা চান তাই করেন, আর কেউ তাকে বাধ্য করতে পারে না।
5- “তার নাক ভূলুষ্ঠিত হোক যার কাছে আমার নাম উল্লেখিত হল, কিন্তু সে আমার উপর দরূদ পাঠ করেনি। ভূলুষ্ঠিত হোক তার নাক যার নিকট রমযান মাস এলো অথচ তার গুনাহ মাফ হয়ে যাওয়ার পূর্বেই তা পার হয়ে গেল। আর ভূলুষ্ঠিত হোক তার নাক যার নিকট তার বাবা-মা বৃদ্ধে উপনিত হলো, কিন্তু তারা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করায়নি (সে তাদের সঙ্গে ভাল আচরণ করে জান্নাত অর্জন করেনি)”।
6- “আদম সন্তানের কলবসমূহ পরম দয়াময় আল্লাহ তা’আলার দু’আঙ্গুলের মধ্যে এমনভাবে আছে যেন তা একটি কলব। তিনি যেভাবে চান সেভাবেই তা উলট পালট করেন।
7- তোমরা যখন আল্লাহর কাছে (জান্নাত) চাইবে, তখন তাঁর কাছে জান্নাতুল ফিরদাউস চাও।”
8- “যে ব্যক্তি বলে: আমি আল্লাহকে রব হিসেবে, ইসলামকে দীন হিসেবে ও মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নবী হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট, তার জন্য জান্নাত অবধারিত হয়ে যাবে।”
9- “সাত ব্যক্তিকে আল্লাহ তা‘আলা এমন একদিন (কিয়ামতের দিন) তাঁর ছায়াতলে আশ্রয় দিবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোন ছায়া অবশিষ্ট থাকবে না।