إعدادات العرض
ফিকহ ও উসূলে ফিকহ - الصفحة 3
ফিকহ ও উসূলে ফিকহ - الصفحة 3
6- “আমরা(মাসিক স্রাব থেকে) পবিত্র হওয়ার পর হলদে ও মেটে বর্ণের স্রাবকে কিছুই গণ্য করতাম না।”
7- “তোমার হায়েয(মাসিক স্রাব) তোমাকে যে পরিমাণ বিরত রাখত সে পরিমাণ তুমি বিরত থাকো। অতঃপর তুমি গোসল করো।”
13- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন প্রকার পানি স্পর্শ করা ছাড়া নাপাকী অবস্থায় ঘুমাতেন।
14- “(এক) স্বামী কিংবা মাহরাম(যার সাথে কখনো বিবাহ জায়েয নেই) ব্যতীত কোন মহিলা দু’দিনের পথ সফর করবে না।
18- “তোমাদের কেউ যেন এক কাপড়ে সালাত আদায় না করে যে অবস্থায় তার গর্দানের ওপর কোন কিছুই থাকে না”।
31- “যখন তুমি সিজদা করো তোমার হাতের তালু মাটিতে রাখো এবং উভয় কনুই উচু করে রাখো”।
58- “যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে গুহ্যদ্বারে সঙ্গম করে সে অভিশপ্ত”।
59- আল্লাহ এমন পুরুষের দিকে তাকান না যে পুরুষ বা মহিলার গুহ্যদ্বার দিয়ে যৌন মিলন করে।
62- যার দু'জন স্ত্রী আছে এবং সে তাদের একজনের দিকে ঝুঁকে গেল, সে কিয়ামতের দিন কাত হয়ে আসবে।
66- “তোমরা তোমাদের সম্পদ, নফস ও মুখ দিয়ে মুশরিকদের সাথে জিহাদ কর”।
69- আল্লাহ তা‘আলা যখন কোন ভুমিতে কারো মৃত্যুর ফয়সালা করেন, তখন সেখানে তার প্রয়োজন সৃষ্টি করেন।”
70- এবং আমি বনু সা‘দ ইবনু বকরের ভাই দ্বিমাম ইবনু ছা‘লাবাহ।
71- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রত্যেক সালাতের সময় উযূ করতেন
72- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার একবার উযূ করেছেন।
73- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উযূতে দু’বার দু’বার করে ধুয়েছেন।
75- “প্রত্যেক মুসলিমের উচিত সাত দিনে এক দিন গোসল করা। এই দিন সে তার মাথা ও শরীর ধৌত করবে”।
77- “তোমরা যখন মুওয়াযযিনকে আযান দিতে শুন, তখন সে যা বলে তোমরা তাই বল। অতঃপর আমার ওপর দুরূদ পাঠ কর
78- যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্যে মাসজিদ নির্মাণ করল, আল্লাহ তা‘আলা তার জন্যে জান্নাতে অনুরূপ তৈরি করবেন”।
79- “মাসজিদুল হারাম ব্যতীত আমার এ মসজিদে সালাত আদায় করা অন্য মসজিদে এক হাজার সালাতের চেয়ে উত্তম”।
80- “যখন তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করে, সে যেন বসার আগে দু’রাকাত সালাত আদায় করে”।
82- “হে বিলাল! সালাত কায়িম করো। আর তার মাধ্যমে আমাদেরকে শান্তি দাও”।
83- হে লোক সকল! আমি এটা এ জন্য করেছি যে, তোমরা যেন আমার অনুসরণ করতে এবং আমার সালাত শিখে নিতে পার”।
88- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রত্যেক ফরয সালাতের পর বলতেন
99- “যখন রমাদান আসবে তখন তুমি উমরাহ করবে; কেননা রমাদানে উমরাহ পালন করা হজের সমতুল্য।”